৯ এপ্রিল আছর নামাজের পর স্থানীয় বিএডিসি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে তাঁর নামাজে জানাজা শেষে জামালপুর পৌর কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। মরহুমার স্বামী মো. গিয়াস উদ্দিন, জামালপুর সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মুজাহিদ বিল্লাহ ফারুকী, জামালপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী শাহ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন, জামালপুর পৌরসভার কাউন্সিলর মো. ফজলুল হক আকন্দ, জামালপুর জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান বাবু, স্থানীয় মুরুব্বী আবুল হাশেম খান, দি জামালপুর চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডান্ট্রিজের পরিচালক মো. এনামুল হক খান মিলন, জামালপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি হাফিজ রায়হান সাদাসহ বেশ কয়েকজন সাংবাদিক এবং এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ জানাজায় শরিক হন।
মৃত্যুকালে তিনি তিন ছেলে ও এক মেয়েসহ অনেক আত্মীয়স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে যান। তাঁর প্রথম সন্তান মোস্তফা মনজু দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ও বাংলারচিঠিডটকম এর নির্বাহী সম্পাদক, দ্বিতীয় সন্তান এস এম গোলাম মনসুর শামীম ঢাকায় একটি প্রাইভেট ফার্মের চাকরিজীবী, তৃতীয় সন্তান এস এম মাজহারুল ইসলাম মিলন জামালপুর জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যকরী কমিটির সদস্য এবং চতুর্থ সন্তান বেগম ফরিদা সুলতানা একজন গৃহিনী। ফরিদা সুলতানার স্বামী খোরশেদ আলম ঢাকায় এবি ব্যাংকের মতিঝিল শাখায় সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার পদে কর্মরত রয়েছেন।
এদিকে মরিয়ম বেগমের মৃত্যুতে জামালপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি হাফিজ রায়হান সাদা ও সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমানসহ জেলায় কর্মরত সকল সাংবাদিকবৃন্দ, বাংলারচিঠিডটকম এর প্রকাশক মোহাম্মদ মাইনুল ইসলাম মুনু ও সম্পাদক জাহাঙ্গীর সেলিম, জামালপুর জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মাহবুব আনাম বাবলা ও সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান বাবুসহ সংগঠনটির সকল নেতৃবৃন্দসহ অনেক শোভাকাঙ্খী মরহুমার দিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা, গভীর শোক প্রকাশ এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।