বাংলাদেশের নীরব ঘাতক থ্যালাসেমিয়া রোগটির ক্রমবিস্তারে আতঙ্কগ্রস্ত করে তুলেছে চিকিৎসাবিজ্ঞানী ও গবেষকদের মাঝে। দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিরোধ কার্যক্রম হাতে না নিতে পারলে মহামারি আকার ধারণ করার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। থ্যালাসেমিয়ামুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকার ২০২৮ সালের মধ্যে রোগটি নিমূর্লে লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় ১০ ফেব্রুয়ারি জামালপুরে প্রথম গঠন করা হয় থ্যালাসেমিয়া রোগ প্রতিরোধ সহায়ক দল।
জামালপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক সভা শেষে দল বা কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ মীর আনছার আলী।
ঘোষিত কমিটির সভাপতি জামালপুর শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ চিকিৎসক এম এ ওয়াকিল, সহসভাপতি থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত রোগীর বাবা জ্যোতিষ চন্দ্র এষ, আরেক রোগীর মা আরেফিন বিনতে হোসেন, চিকিৎসা সমন্বয়কারী চিকিৎসক তারিকুল ইসলাম রনি, ক্লিনিক্যাল সমন্বয়কারী শিশু চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ সাইফুল আমীন, গবেষণা সমন্বয়কারী বায়োক্যামিকেল রিসার্স ফাউন্ডেশনের কর্ণধার ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন, সদস্যরা হলেন যথাক্রমে সাবেক উপাধ্যক্ষ বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ মীর আনছার আলী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. আনোয়ার হোসেন, বিশিষ্ট শিক্ষক জাকির হোসেন টুকু, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী জাহাঙ্গীর সেলিম ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শঙ্কর চন্দ্র কর্মকার গোপাল।
সভায় ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন, দেশের প্রায় ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ এই রোগের বাহক। এই রক্তচুষা জটিল রোগটি সারাজীবন একটি পরিবারকে মানসিক ও আর্থিকভাবে বিপন্ন করে ফেলে।
তিনি বলেন, সমাজভিত্তিক থ্যালাসেমিয়া রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকারে গবেষণা উদ্যোগটিকে বাংলাদেশ এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশে মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে বায়োক্যামিকেল রিসার্চ ফাউন্ডেশন-বিআরএফ এর তত্ত্বাবধানে কলেজ শিক্ষার্থীদের সচেতনতা যাছাই এর জন্য প্রকল্প শুরু করা হচ্ছে।
ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন আরও বলেন, জামালপুরে এই কার্যক্রম বিশ্বের মডেল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে একদিন। জামালপুর শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজকেন্দ্রিক কার্যক্রম পরিদর্শন, গবেষণা এবং চিকিৎসা নিতে শুধু বাংলাদেশই নয় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ আসবে। তিনি এই কমিটিকে কার্যকর ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমাদের সম্মিলিত উদ্যোগে জামালপুরসহ গোটা বাংলাদেশ একদিন থ্যালাসেমিয়ার মতো মরনব্যাধি হাত থেকে রক্ষা পাবে।
জামালপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক সভা শেষে দল বা কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ মীর আনছার আলী।
ঘোষিত কমিটির সভাপতি জামালপুর শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ চিকিৎসক এম এ ওয়াকিল, সহসভাপতি থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত রোগীর বাবা জ্যোতিষ চন্দ্র এষ, আরেক রোগীর মা আরেফিন বিনতে হোসেন, চিকিৎসা সমন্বয়কারী চিকিৎসক তারিকুল ইসলাম রনি, ক্লিনিক্যাল সমন্বয়কারী শিশু চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ সাইফুল আমীন, গবেষণা সমন্বয়কারী বায়োক্যামিকেল রিসার্স ফাউন্ডেশনের কর্ণধার ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন, সদস্যরা হলেন যথাক্রমে সাবেক উপাধ্যক্ষ বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ মীর আনছার আলী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. আনোয়ার হোসেন, বিশিষ্ট শিক্ষক জাকির হোসেন টুকু, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী জাহাঙ্গীর সেলিম ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শঙ্কর চন্দ্র কর্মকার গোপাল।
সভায় ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন, দেশের প্রায় ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ এই রোগের বাহক। এই রক্তচুষা জটিল রোগটি সারাজীবন একটি পরিবারকে মানসিক ও আর্থিকভাবে বিপন্ন করে ফেলে।
তিনি বলেন, সমাজভিত্তিক থ্যালাসেমিয়া রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকারে গবেষণা উদ্যোগটিকে বাংলাদেশ এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশে মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে বায়োক্যামিকেল রিসার্চ ফাউন্ডেশন-বিআরএফ এর তত্ত্বাবধানে কলেজ শিক্ষার্থীদের সচেতনতা যাছাই এর জন্য প্রকল্প শুরু করা হচ্ছে।
ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন আরও বলেন, জামালপুরে এই কার্যক্রম বিশ্বের মডেল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে একদিন। জামালপুর শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজকেন্দ্রিক কার্যক্রম পরিদর্শন, গবেষণা এবং চিকিৎসা নিতে শুধু বাংলাদেশই নয় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ আসবে। তিনি এই কমিটিকে কার্যকর ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমাদের সম্মিলিত উদ্যোগে জামালপুরসহ গোটা বাংলাদেশ একদিন থ্যালাসেমিয়ার মতো মরনব্যাধি হাত থেকে রক্ষা পাবে।
পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে পারেন!