জামালপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহ্ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন বলেছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাব ততোই বাড়ছে। আওয়ামী লীগ নামক সন্ত্রাসের কাছে এ দেশের মানুষ জিম্মি হয়ে পড়েছে। প্রশাসনও জিম্মি হয়ে পড়েছে।
![]() |
| আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন শাহ্ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন। ছবি : মোস্তফা মনজু |
তিনি আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। জামালপুর জেলা বিএনপি শহরের দেওয়ানপাড়ায় স্টার সামাজিক বিনোদন কেন্দ্রে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
শাহ্ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন বলেন, জিয়াউর রহমান যুদ্ধ করে জাতিকে একটি স্বাধীন দেশ উপহার দেন। তিনি এ দেশের একজন গর্বিত সন্তান। বীর মুক্তিযোদ্ধা। জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বেই শেখ মুজিবুর রহমানের বাকশালী দুঃশাসন থেকে দেশের মানুষের মুক্তি পেতে ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার বিপ্লব ঘটে। সামরিক শাসনকে শিথিল করে জিয়াউর রহমান দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। তিনি বলেন, আজ আবার দেশের স্বাধীনতা বিপন্ন হতে চলেছে। দেশে আবার বাকশালী শাসন ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে। সারা দেশে মন্ত্রী-এমপিরা সরকারি টাকায় মাইক লাগিয়ে, গাড়ি, হেলিকপ্টার ব্যবহার করে তারা নৌকা প্রতীকে ভোট চাইছেন। আর তারা আমাদেরকে রাজনীতি করতে দেয় না। তিনি বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের একদলীয় দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনতার বিপ্লব শুরু করার আহবান জানান নেতা-কর্মীদের।
সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের তারেক রহমান প্রসঙ্গে বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে শাহ্ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন বলেন, আপনাদের মুখে উন্নয়নের জোয়ারের কথা শোনা গেলেও মূলত উন্নয়নের নামে চলছে দুর্নীতি, লুটপাট। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে হয়রানি করা হচ্ছে। তারেক রহমান দীর্ঘ নয় বছর ধরে দেশের বাইরে আছেন। সরকার তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের একটিরও সত্যতা প্রমাণ করতে পারেনি। তারেক রহমানের দুর্নীতির একটি প্রমাণও তারা জাতির সামনে আনতে পারেনি। তিনি দাবি করেন দেশের মানুষের কাছে তারেক রহমানের জনপ্রিয়তা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে।
শাহ্ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন বলেন, জিয়াউর রহমান যুদ্ধ করে জাতিকে একটি স্বাধীন দেশ উপহার দেন। তিনি এ দেশের একজন গর্বিত সন্তান। বীর মুক্তিযোদ্ধা। জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বেই শেখ মুজিবুর রহমানের বাকশালী দুঃশাসন থেকে দেশের মানুষের মুক্তি পেতে ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার বিপ্লব ঘটে। সামরিক শাসনকে শিথিল করে জিয়াউর রহমান দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। তিনি বলেন, আজ আবার দেশের স্বাধীনতা বিপন্ন হতে চলেছে। দেশে আবার বাকশালী শাসন ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে। সারা দেশে মন্ত্রী-এমপিরা সরকারি টাকায় মাইক লাগিয়ে, গাড়ি, হেলিকপ্টার ব্যবহার করে তারা নৌকা প্রতীকে ভোট চাইছেন। আর তারা আমাদেরকে রাজনীতি করতে দেয় না। তিনি বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের একদলীয় দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনতার বিপ্লব শুরু করার আহবান জানান নেতা-কর্মীদের।
সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের তারেক রহমান প্রসঙ্গে বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে শাহ্ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন বলেন, আপনাদের মুখে উন্নয়নের জোয়ারের কথা শোনা গেলেও মূলত উন্নয়নের নামে চলছে দুর্নীতি, লুটপাট। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে হয়রানি করা হচ্ছে। তারেক রহমান দীর্ঘ নয় বছর ধরে দেশের বাইরে আছেন। সরকার তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের একটিরও সত্যতা প্রমাণ করতে পারেনি। তারেক রহমানের দুর্নীতির একটি প্রমাণও তারা জাতির সামনে আনতে পারেনি। তিনি দাবি করেন দেশের মানুষের কাছে তারেক রহমানের জনপ্রিয়তা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে।
![]() |
| আলোচনা সভায় বিএনপি দলীয় নেতা-কর্মীবৃন্দ। ছবি : মোস্তফা মনজু |
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল হক খান দুলাল, জেলা বিএনপির সাবেক বিশেষ সম্পাদক লোকমান আহাম্মেদ লোটন, সদর উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি কাজী মশিউর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সফিউর রহমান সফি, শহর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি লিয়াকত হোসেন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাইন উদ্দিন বাবুল, জিয়া পরিষদ জেলা শাখার শাখার সহসভাপতি অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান রিপন, জেলা আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী রবিউল আলম বাবুল, জেলা কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম সাত্তার, জেলা মুক্তিযোদ্ধাদলের যুগ্মআহবায়ক আবুল কাশেম, জেলা জাসাসের সভাপতি রিজভী আল জামালী রনজু, জেলা বিএনপির সাবেক ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক খন্দকার আহসানুজ্জামান রুমেল, জেলা শ্রমিকদলের আহবায়ক শেখ মো. আব্দুস সোবহান, জেলা যুবদলের যুগ্মআহবায়ক মিজানুর রহমান মিজান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক সফি চৌধুরী, জেলা মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক আব্দুল হালিম, সাবেক ছাত্রদলনেতা রফিকুল ইসলাম রফিক, জেলা ছাত্রদলের যুগ্মআহবায়ক মনোয়ারুল ইসলাম কর্নেল, সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নূরুল মমিন কাওসার প্রমুখ। আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন জেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মাওলানা গোলাম রব্বানী।
আলোচনা সভায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সহযোগী দলের বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মী অংশ নেন।
আলোচনা সভায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সহযোগী দলের বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মী অংশ নেন।
সার্চ শব্দ: মোস্তফা মনজু, জামালপুর, বিএনপি, রাজনীতি, woyares ali mamun, bnp, mustafa monzu, online news, jamalpur news, জামালপুরের খবর, সংবাদ
পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে পারেন!

