জামালপুরে ১৩ নভেম্বর সোমবার কথাসাহিত্যিক ও নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের ৬৯তম জন্মবার্ষিক উদযাপন উপলক্ষে ৬ষ্ঠ হুমায়ূন উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। জামালপুরের হুমায়ূন উৎসব উদযাপন পরিষদ জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
আয়োজকেরা জানিয়েছেন, অনুষ্ঠান সূচিতে রয়েছে সকাল নয়টায় আনন্দ পদযাত্রা, দিনব্যাপী বইমেলা, বেলা ১১টায় চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, তিনটায় শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, চারটায় হুমায়ূন আহমেদ বিষয়ক জ্ঞান জিজ্ঞাসা, বিকাল সাড়ে চারটায় আলোচনা সভা, সন্ধ্যা পৌনে ছয়টায় র্যাফেল ড্র, সোয়া ছয়টায় কেক কেটে জন্মদিন উদযাপন ও সাড়ে ছয়টায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
আয়োজকেরা জানিয়েছেন, অনুষ্ঠান সূচিতে রয়েছে সকাল নয়টায় আনন্দ পদযাত্রা, দিনব্যাপী বইমেলা, বেলা ১১টায় চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, তিনটায় শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, চারটায় হুমায়ূন আহমেদ বিষয়ক জ্ঞান জিজ্ঞাসা, বিকাল সাড়ে চারটায় আলোচনা সভা, সন্ধ্যা পৌনে ছয়টায় র্যাফেল ড্র, সোয়া ছয়টায় কেক কেটে জন্মদিন উদযাপন ও সাড়ে ছয়টায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন জামালপুরের জেলা প্রশাসক আহমেদ কবীর। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করবেন বিশিষ্ট কবি ও রাজনীতিবিদ আইনজীবী মুহাম্মদ বাকী বিল্লাহ। এতে সভাপতিত্ব করবেন জামালপুরের হুমায়ূন উৎসব উদযাপন পরিষদের উপদেষ্টা ও জামালপুর জিলা স্কুলের সহকারী শিক্ষক হিশাম আল মহান্নাভ। অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজম। এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখবেন সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. আব্দুল হাই আলহাদী ও সহকারী অধ্যাপক স্বরূপ কাহালী, জামালপুর জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিক জামান, ঝাউলা গোপালপুর কলেজের সহকারী অধ্যাপক তারিকুল ফেরদৌস প্রমুখ।
এদিকে এ অনুষ্ঠান ও হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে লেখক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল বলেছেন, হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশের সবচে জনপ্রিয় লেখকদের একজন। অনেক লেখালেখি করেছে এবং সে অকালে চলে গিয়েছে। কিন্তু তার লেখালেখির কারণে সে এ দেশের মানুষদের বুকের ভিতর দীর্ঘদিন বেঁচে থাকবে। জামালপুরে এই অনুষ্ঠানের যে আয়োজন করছে যে ছেলে-মেয়েরা, আমি তাদেরকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি যে, শুধুমাত্র যে বইয়ে হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে থাকবে তা না। তারা একটি উৎসবের মাধ্যমে হুমায়ূন আহমেদকে বাঁচিয়ে রাখতে চাচ্ছে। তারা দিনব্যাপী উৎসবের আয়োজন করেছে। সেখানে অনেক কিছু হবে। যারা জামালপুরের মানুষ তাদেরকে আমি বলবো অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। অন্য যারা আছেন বাংলাদেশে যারা হুমায়ূন আহমেদকে ভালোবাসেন পছন্দ করেন তারাও যদি সে অনুষ্ঠানে যান আমার মনে হয় তাহলে উৎসবটি অনেক সুন্দর একটি উৎসবে পরিণত হবে। আমি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এ ছেলে-মেয়েদেরকে যারা হুমায়ূন আহমেদকে ভালোবেসে তার জন্মদিনে তার উৎসবটিকে এতো সুন্দরভাবে পালন করার উদ্যোগ নিয়েছে।
এদিকে এ অনুষ্ঠান ও হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে লেখক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল বলেছেন, হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশের সবচে জনপ্রিয় লেখকদের একজন। অনেক লেখালেখি করেছে এবং সে অকালে চলে গিয়েছে। কিন্তু তার লেখালেখির কারণে সে এ দেশের মানুষদের বুকের ভিতর দীর্ঘদিন বেঁচে থাকবে। জামালপুরে এই অনুষ্ঠানের যে আয়োজন করছে যে ছেলে-মেয়েরা, আমি তাদেরকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি যে, শুধুমাত্র যে বইয়ে হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে থাকবে তা না। তারা একটি উৎসবের মাধ্যমে হুমায়ূন আহমেদকে বাঁচিয়ে রাখতে চাচ্ছে। তারা দিনব্যাপী উৎসবের আয়োজন করেছে। সেখানে অনেক কিছু হবে। যারা জামালপুরের মানুষ তাদেরকে আমি বলবো অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। অন্য যারা আছেন বাংলাদেশে যারা হুমায়ূন আহমেদকে ভালোবাসেন পছন্দ করেন তারাও যদি সে অনুষ্ঠানে যান আমার মনে হয় তাহলে উৎসবটি অনেক সুন্দর একটি উৎসবে পরিণত হবে। আমি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এ ছেলে-মেয়েদেরকে যারা হুমায়ূন আহমেদকে ভালোবেসে তার জন্মদিনে তার উৎসবটিকে এতো সুন্দরভাবে পালন করার উদ্যোগ নিয়েছে।
পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে পারেন!